বাংলাদেশে তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ে উন্নয়ন প্রশংসনীয়

বাংলাদেশের মতো উন্নয়নশীল দেশে তথ্য ও প্রযুক্তি যে ভাবে উন্নয়ন হয়েছে সেটা খুবই প্রশংসনীয়। এই প্রশংসার সম্পূর্ন দাবিদার মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এবং উনার মাননীয় তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক উপদেষ্টা সজীব ওয়াজেদ জয়ের। বিশ্বের অনেক উন্নয়নশীল দেশে তথ্য ও প্রযুক্তি এত দ্রুত প্রসার ঘটেনি যা বাংলাদেশে সম্ভবপর হয়েছে। এটা একমাত্র সজীব ওয়াজেদ জয়ের নিরলস প্রচেষ্টা, দুরদর্শিতা ও চৌকস নেতৃত্বের কারনে এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এর নিরলস পরিশ্রমে সম্ভব হয়েছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভিশন ২০২১ সালে বাংলাদেশকে একটি সম্পূর্ণ ডিজিটাল দেশ হিসাবে জনগণের কাছে উপস্থাপন করা, যেই দেশের সকল সরকারী ও বেসরকারী কার্যক্রম জনগণ ঘরে বসেই সম্পাদন করতে পারবেন এবং মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ভিশনের কারণে দেশের প্রতিটি মানুষ একটি সুন্দর ও আরামদায়ক জীবনযাপন করতে পারবেন। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার এই স্বপ্ন আজকে আর স্বপ্ন নেই, কারণ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশ আজ সফল ভাবে পরিচালত হচ্ছে এবং দেশের ১৬ কোটি মানুষ প্রতিনিয়ত ডিজিটাল বাংলাদেশের সেবা ভোগ করছে। ডিজিটাল বাংলাদেশের সেবাসমূহকে ১৬ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার জন্য যারা নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন তাদের মধ্যে এস এম সিজান অন্যতম। ডিজিটাল বাংলাদেশের সেবা গুলোকে জনগণের কাছে নিরাপদ ভাবে পৌঁছে দিতে হলে সকল সেবা সমূহের সাইবার নিরাপত্তা বিশেষ প্রয়োজন, ডিজিটাল বাংলাদেশের এই নিরাপত্তা নিশ্চিত না করা হলে বিভিন্ন রকমের সাইবার আক্রমণ হতে পারে এবং এইসব সাইবার আক্রমণের কারণে জনগণ ডিজিটাল বাংলাদেশের সেবা থেকে বঞ্চিত হবেন। তাই ডিজিটাল বাংলাদেশের সাইবার নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য বাংলাদেশের অন্যতম সাইবার নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞ এস এম সিজান প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন। ডিজিটাল বাংলাদেশের অনলাইন নিরাপত্তা আরও কিভাবে বৃদ্ধি করা যায় এবং কি ধরনের নিরাপত্তা বলয় ব্যবহার করলে ডিজিটাল বাংলাদেশ সাইবার আক্রমণ থেকে সুরক্ষা থাকবে এই বিষয় নিয়ে এস এম সিজান গবেষণা করে যাচ্ছেন। এই গবেষণার উপর ভিত্তি করে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা এবং মাননীয় তথ্য ও প্রযুক্তি উপদেষ্টা সজিব ওয়াজেদ জয় এর স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলাদেশের নিরাপত্তা বলয় বৃদ্ধি করা হলে এই স্বপ্নের ডিজিটাল বাংলাদেশ সাইবার আক্রমণ থেকে সর্বদা নিরাপদ থাকবে এবং দেশের সকল জনগণ প্রতিনিয়ত নিরাপদ ভাবে সেবা ভোগ করতে পারবেন। এছাড়াও এস এম সিজান সাইবার ঝুঁকির পূর্বাভাস নিয়েও গবেষণা করে যাচ্ছেন যেন যে কোন সাইবার আক্রমণ হাওয়ার অনেক আগে থেকেই সেই সাইবার আক্রমনের পূর্বাভাস পাওয়া যায়,। তাহলে আমাদের দেশ কে সকল প্রকারের সাইবার আক্রমণ থেকে বাঁচান সম্ভব হবে এবং দেশের ১৬ কোটি মানুষের অনলাইন নিরাপত্তা নিশ্চিত করা সম্ভব হবে। এস এম সিজানের এই প্রচেষ্টা প্রতিফলিত হলে এই দেশের ১৬ কোটি জনগণ পাবেন একটি নিরাপদ ডিজিটাল বাংলাদেশ। তার ফলে ১৬ কোটি মানুষ একটি নিরাপদ দেশের পাশাপাশি একটি নিরাপদ সাইবার জগতও পাবেন।

হাসান মাহমুদ রিপন
সংবাদ কর্মী, নারায়ণগঞ্জ।