ফতুল্লা সংবাদদাতা :ফতুল্লার রাজনীতির হাল চিত্রে সাধারণ জনগনের জরিপে নারারয়নগঞ্জ সদর উপজেলায় জাতীয় পার্টি দলীয় সাংগঠনিক কার্যক্রম ডীপ ফ্রিজে রয়েছে শীতল ভাবে ।এই দলের দলীয় অফিস নাই এবং দলের সাংগঠনিক র্কাযক্রম দেখতে পায়না তৃনমূল নেতাকর্মী ও সাধারন জনগন এমনটাই বলছে এলাকার সচেতন মহলেও।
ফতুল্লা তথা নারায়ন গঞ্জ সদর উপজেরায় বাংলাদেশ জাতীয় পার্টির নিজস্ব কোন অফিস নাই এমনকি তাদের দলীয় সাংঠনিক কার্যক্রমওদেখা নাই সাধারন জনগন ও এরশাদ ভক্ত তৃনমূল নেতা কর্মী। নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার জাতীয় পার্টির সভাপতি হাজ্বী আ. মজিদ খন্দকার, সাধারন মোহাম্মদ আলী এবং সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী দোলায়ার হোসাইন।
এদের দলের তৃন মূল নেতা কর্মী নিয়ে কোথাও তাদের সভা বা তাদের কেন্দ্রের দেয়া কোন কর্মসূচীতে দেখেননা তৃনমূল নেতা কর্মীরা।ফতুল্লা সিদ্ধির গঞ্জ ও নারায়নগঞ্জ সদর থানা মিলে সউপজেলা। কিন্টতু থানা ভিক্তি দলীয় কোন কার্যক্রমস জনগন দেখেন না। সরকারের প্রধান বিরোধী দল এভং নতাদের শরীক দল হলো জাতীয় পার্টি কিন্তু জাতি তাদের মাধ্যমে সরকারের অন্যায় কাজের প্রতিবাদ পায়নি। বরং জাতীয় পার্টির এমপি রা সরকারের সুরে কথা বলেন।ফতুল্লা থানাধীন এলাকায় জাতীয় পার্টি কমীৃ খুঁেজ পাওয়াও মুশকিল ।
বেহাল অবস্থা বিরাজ করছে জাতীয় পার্টির মধ্যে। ফতুল্লায় কয়েকজন নেতা মিললেও কর্মীরা তহাদের কাছে পায়না। তবে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসাইন মুহাম্মদ এরনশাদ ভক্ত অনেক মুরুব্বী গুনী ব্যক্তি আছেন ফতুল্লায় যারা এরশাদকে মনে প্রানে ভালো বাসেন।
সাবেক এমপি নাসিম ওসমান বেঁচে থাকাকালীন ফতুল্লা ,সিদ্ধিরগঞ্জ ও সদর নারয়ণগঞ্জ জাতীয় পার্টির তৃণমূল পর্যায় নেতা কমীৃর ভীর ছিলো ।বর্তমানে জাতীয় পার্টির আবস্থা সুচনীয় ।অভিভাবক হীন জাতীয় পার্টি। যদিও বর্তমান এমপি সেলিম ওসমান হাল ধরেছেন কিন্তু নাসিম ওসমানের অবস্থানে যেতে ব্যর্থ। তাই তৃনমূল পর্যায় নেতাকর্মীদের দাবী দল আছে অফিস নাই নেতা আছে নেতৃত্ব নেই ।